ঢাকা ০৩:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জলঢাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:০৫:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫
  • 28

মোঃ রোকনুজ্জামান নীলফামারী প্রতিনিধি:

জলঢাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম লাগালের বাইরে আবার কিছু জিনিসের দাম তো আকাশ ছোঁয়া,এ যেন সোনার হরিণ। এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেশি করে নিচ্ছে দোকানদাররা, যে জিনিসটি প্রত্যেকটি রোজাদাররা ব্যবহার করে থাকে খেজুর দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে বাজারে,এবং লেবু শসা সুবিধামতন দাম রাখতেছে দোকানদার মালিকরা। কিন্তু মাছ বাজারগুলোতে গেলে দেখা যায় যে মাছ দুইদিন গত হল দুই দিনের ব্যবধানে এখন কেজি প্রতি নিচ্ছেন ৫০ থেকে, ১০০ টাকা বেশি করে। এবং বয়লার মুরগি, পাকিস্তানি, এবং লেয়ার এগুলোতো দাম নিচ্ছে অনেক বেশি,কিন্তু গরুর মাংস গত সময়ে দামে রয়েছে। শুধু তাই নয় ফল বাজারগুলোতে দেখা গেলে আগের চেয়েও ২ গুণ দাম তারা বেশি কর নিচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে।

তাই ক্রেতারা ব্যাগ নিয়ে বাজারে গেলে অনেক অসহায় দরিদ্র মানুষদের কাছে কঠিন হয়ে পড়েছে বাজার মূল্য দেখে। ঠিক যেভাবে ব্যাগ নিয়ে বাজারে যায় সেভাবে ফিরে আসে অনেক ক্রেতা। যারা কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে সবকিছু সাপ্লাই দেন তারা বলতেছেন যে আমরা স্বাভাবিক দামে খুচরা দোকানদারের কাছে দিচ্ছি। কিন্তু বাজারে চিত্র ভিন্ন বাজারের অগ্রগতি দাম দিন, দিন বেড়েই চলছে। নাগালের ভেতর আনা না গেলে কঠিন হয়ে পড়বে মানুষের জীবন মান পার করতে। কারণ পবিত্র মাহে রমদান যেভাবে আগেও সিন্ডিকেট হয়েছে, এখন রমাদানেও বেশি সিন্ডিকেট চলছে।

সবাই ভোক্তা অধিকার ও উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন বলেন সঠিকভাবে যদি বাজারগুলো পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে ইনশাআল্লাহ বাজার দাম নাগালের ভেতরে চলে আসবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায় ৫ বছর বয়সী শিশুর কে যৌন নিপীড়ন অভিযোগ।

জলঢাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে

Update Time : ০৪:০৫:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫

মোঃ রোকনুজ্জামান নীলফামারী প্রতিনিধি:

জলঢাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম লাগালের বাইরে আবার কিছু জিনিসের দাম তো আকাশ ছোঁয়া,এ যেন সোনার হরিণ। এক লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেশি করে নিচ্ছে দোকানদাররা, যে জিনিসটি প্রত্যেকটি রোজাদাররা ব্যবহার করে থাকে খেজুর দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে বাজারে,এবং লেবু শসা সুবিধামতন দাম রাখতেছে দোকানদার মালিকরা। কিন্তু মাছ বাজারগুলোতে গেলে দেখা যায় যে মাছ দুইদিন গত হল দুই দিনের ব্যবধানে এখন কেজি প্রতি নিচ্ছেন ৫০ থেকে, ১০০ টাকা বেশি করে। এবং বয়লার মুরগি, পাকিস্তানি, এবং লেয়ার এগুলোতো দাম নিচ্ছে অনেক বেশি,কিন্তু গরুর মাংস গত সময়ে দামে রয়েছে। শুধু তাই নয় ফল বাজারগুলোতে দেখা গেলে আগের চেয়েও ২ গুণ দাম তারা বেশি কর নিচ্ছে ক্রেতাদের কাছ থেকে।

তাই ক্রেতারা ব্যাগ নিয়ে বাজারে গেলে অনেক অসহায় দরিদ্র মানুষদের কাছে কঠিন হয়ে পড়েছে বাজার মূল্য দেখে। ঠিক যেভাবে ব্যাগ নিয়ে বাজারে যায় সেভাবে ফিরে আসে অনেক ক্রেতা। যারা কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে সবকিছু সাপ্লাই দেন তারা বলতেছেন যে আমরা স্বাভাবিক দামে খুচরা দোকানদারের কাছে দিচ্ছি। কিন্তু বাজারে চিত্র ভিন্ন বাজারের অগ্রগতি দাম দিন, দিন বেড়েই চলছে। নাগালের ভেতর আনা না গেলে কঠিন হয়ে পড়বে মানুষের জীবন মান পার করতে। কারণ পবিত্র মাহে রমদান যেভাবে আগেও সিন্ডিকেট হয়েছে, এখন রমাদানেও বেশি সিন্ডিকেট চলছে।

সবাই ভোক্তা অধিকার ও উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন বলেন সঠিকভাবে যদি বাজারগুলো পর্যবেক্ষণ করেন তাহলে ইনশাআল্লাহ বাজার দাম নাগালের ভেতরে চলে আসবে।