
বিশেষ প্রতিনিধি:
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ডালিয়া বাজার নামক এলাকায় সাবা হোটেলে চলছে বিভিন্ন খাবারে সিন্ডিকেট। প্রত্যেকটা টেবিলে খাবার লিস্ট থাকলেও সেই অনুযায়ী নেন না তারা, এবং লিস অনুযায়ী যে খাবার তালিকা করা আছে সে খাবার নেই হোটেলে কিন্তু লিস ছাড়া অনেক খাবার রেখেছেন দোকানের মধ্যে অধিক লাভের জন্য। এবং সামান্য কিছু বিষয় তুলে ধরব যেখানে রুই মাছ বাজারে কিনতে পাওয়া যায় কেজি ২০০ টাকা দরে, সেখানে মাছের এক পিস মাত্র নিচ্ছে ১৬০ টাকা, বেলজিয়াম হাঁস বাজারে পাওয়া যায় ৫০০ টাকা, সেই হাঁসের সাদ বয়লার মুরগির মতো, কিন্তু তিনি দোকানে ক্রেতাদের কাছে থেকে ২২০ টাকা প্লেটে রয়েছে ৪ পিস মাত্র। মসুর ডাল যেখানে পাওয়া যায় ১০ থেকে, ৫ টাকায় সেখানে নিচ্ছে ৬০ টাকা করে বাটি, শুধু তাই নয় যতগুলো খাবার তিনি তৈরি করেন সবগুলোর মূল্য দ্বিগুণ আকারে রেখে দেন ক্রেতাদের কাছে থেকে। এবং বিভিন্ন ভিডিও বক্তব্যের মাধ্যমে দেখা যায় দোকান মালিক সুন্দর করে বক্তব্য রাখেন বলেন যে আমার দোকানে গরীব অসহায়রা কম দামে ইফতার কিনতে পারবে, কিন্তু এ কথা না বললে নয় সেটা হলো দোকানের বাইরে গোলটেবিল করে ইফতার বিক্রি করতে দেখা গিয়েছে সাবা হোটেল দোকান মালিক লোকদের আজকে ইফতারের কাছে গিয়ে দাম করা হলে সর্বনিম্ন ২০ টাকার নিচে কোন পণ্য নেই ইফতারের মধ্যে। এ যেন রাজমহলের মতো সাজিয়েছেন হোটেল খানাকে কিন্তু ভেতরে গিয়ে খাবারের সিন্ডিকেট দেখলে মাথা ঘুরে যায় মানুষ সচেতন মহলের কিছু লোক বলতেছেন সে যখন থেকে হোটেল দিয়েছে ঠিক এভাবেই ক্রেতাদের হয়রানি করে যাচ্ছে। দ্রুত এই হোটেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এভাবে সিন্ডিকেট করতে, করতে সিন্ডিকেটের মহল ধরে যাবে সব জায়গায়।