ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না জলঢাকা উপজেলার বালু উত্তোলনের মহোৎসব।

কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না জলঢাকা উপজেলার বালু উত্তোলনের মহোৎসব। দিনে রাতেই চলছে বুড়ি তিস্তা নদী সহ আশেপাশের নদীগুলো থেকে বালু উত্তোলনের মহা উৎসব। এ যেন দেখার কেউ নাই, বলার কেউ নাই, তাদের মন মতো করে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি গাড়ি প্রিতি ৩০০ টাকা, ৪০০ করে নিচ্ছেন নদীর চরের বালুর মালিকরা। যে সব জায়গায় বালু উত্তোলন হচ্ছে গোলমুন্ডা ঘাটের পর ব্রিজের নিচে, গোলমুন্ডা শেষের মাতা সাজ্জান ব্রিজের নিচে,সহ বেশ কিছু জায়গায় নদির বালু উত্তোলন করতেছে বিগত সময়ে থেকে শুরু এখনো বেশি করে উত্তোলন হচ্ছে। এদের খুঁটির জোর কোথায় এ কথা থেকেই যায় এলাকার সচেতন মহল বলতেছেন মসজিদ মাদ্রাসার নাম ভাঙিয়ে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে দিচ্ছেন ফিরোজ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি। শুধু তাই নয় অনেকেই এই বালু উত্তোলনের উপটকন নিয়ে চুপচাপ। তবে তবে বিষয়টি নজর করে নিয়েছে

গোলমুন্ডায় একটি সরকারি ভুমি অফিস থাকলেও নেই কোন তাদের হস্তক্ষেপ, সরকারি কর্মচারীর নাকের ডগায় চলছে অবৈধ ট্রাক্টর গাড়ি রমরমা ব্যবসা। কিন্তু বিষয়টি জলঢাকা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে বারবার কথা হলে তিনি বলেন দেখতেছি ঠিকানা দেন। ঠিকানা দোয়া হলে পাঠিয়ে দেন ইউনিয়ন ভুমি অফিসের লোকজন তারা গিয়ে, কি জানি বলে আসে আবারও পুনরায় চালু হয় বালু উত্তোলনের মহোৎসব। অবৈধ ট্রাক্টর গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তা পথ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভুক্তভোগী এলাকার মানুষরা বলতেছেন এ ভাবেই চলতে থাকলে সামনে বর্ষাকাল আসতেছে রাস্তায় গুলো ব্যবহার উপযোগী নষ্ট হয়ে যাবে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

সর্বাধিক পঠিত

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায় ৫ বছর বয়সী শিশুর কে যৌন নিপীড়ন অভিযোগ।

কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না জলঢাকা উপজেলার বালু উত্তোলনের মহোৎসব।

Update Time : ০৫:৫৯:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না জলঢাকা উপজেলার বালু উত্তোলনের মহোৎসব। দিনে রাতেই চলছে বুড়ি তিস্তা নদী সহ আশেপাশের নদীগুলো থেকে বালু উত্তোলনের মহা উৎসব। এ যেন দেখার কেউ নাই, বলার কেউ নাই, তাদের মন মতো করে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি গাড়ি প্রিতি ৩০০ টাকা, ৪০০ করে নিচ্ছেন নদীর চরের বালুর মালিকরা। যে সব জায়গায় বালু উত্তোলন হচ্ছে গোলমুন্ডা ঘাটের পর ব্রিজের নিচে, গোলমুন্ডা শেষের মাতা সাজ্জান ব্রিজের নিচে,সহ বেশ কিছু জায়গায় নদির বালু উত্তোলন করতেছে বিগত সময়ে থেকে শুরু এখনো বেশি করে উত্তোলন হচ্ছে। এদের খুঁটির জোর কোথায় এ কথা থেকেই যায় এলাকার সচেতন মহল বলতেছেন মসজিদ মাদ্রাসার নাম ভাঙিয়ে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে দিচ্ছেন ফিরোজ চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি। শুধু তাই নয় অনেকেই এই বালু উত্তোলনের উপটকন নিয়ে চুপচাপ। তবে তবে বিষয়টি নজর করে নিয়েছে

গোলমুন্ডায় একটি সরকারি ভুমি অফিস থাকলেও নেই কোন তাদের হস্তক্ষেপ, সরকারি কর্মচারীর নাকের ডগায় চলছে অবৈধ ট্রাক্টর গাড়ি রমরমা ব্যবসা। কিন্তু বিষয়টি জলঢাকা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে বারবার কথা হলে তিনি বলেন দেখতেছি ঠিকানা দেন। ঠিকানা দোয়া হলে পাঠিয়ে দেন ইউনিয়ন ভুমি অফিসের লোকজন তারা গিয়ে, কি জানি বলে আসে আবারও পুনরায় চালু হয় বালু উত্তোলনের মহোৎসব। অবৈধ ট্রাক্টর গাড়ি চলাচলের জন্য রাস্তা পথ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ভুক্তভোগী এলাকার মানুষরা বলতেছেন এ ভাবেই চলতে থাকলে সামনে বর্ষাকাল আসতেছে রাস্তায় গুলো ব্যবহার উপযোগী নষ্ট হয়ে যাবে।