
নীলফামারী প্রতিনিধি:
নীলফামারী জেলা জলঢাকা উপজেলায় চলছে ৫০ বছর থেকে রেকোডি জমি নিয়ে তালবাহানা রেকর্ড জমি চার বোনের নামে ৩২ শতাংশ থাকলেও, দখলে আছে ১৮ শতাংশ, এলাকাবাসীর কিছু প্রভাবশালী লোক এই জমিটুকু বের করে দিয়েছে তাতেও সহযোগিতা করেছেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থার আইনি সহায়তা কেন্দ্র ফাউন্ডেশন নীলফামারী জেলা কমিটির সদস্যরা। কিন্তু এ কথা থেকে যায় রেকর্ডিং ৩২ শতাংশ জমি ভিতর এখনো ১৩ শতাংশ অন্যের দখলে যা দাগ নং ৮০৪, ৮০৫,৮০৬, ভুক্তভোগী মিনা বেগম মেরিনা বেগম, কোহিনুর বেগম, হুসনা বেগম, ভুক্তভোগীরা জানান যে আমাদের এর আগেও অনেকবার আমরা মামলা, হামলার শিকার হয়েছি আমাদেরকে হয়রানি করা হচ্ছে, আমরা এতিম আমরা কোথাও গিয়ে বিচার পাচ্ছি না আমাদের সবাই জমি বের করে দেওয়ার আশ্বাস দিলেও যেন আমরা খেলার পুতুল হয়ে গেছি সেভাবেই আমাদের ব্যবহার করতেছে জমি বের করে আজ দিবে কাল দিবে কিন্তু আর দেয় না দখলবাজরা।
ভুক্তভোগী মেরিনা বলেন, আমাদের জমি জোরপূর্বক দখলে রেখেছেন রশিদুল ইসলাম (৭০) তফেল উদ্দিন (৬০) আউওয়াল হোসেন (৪৫)সর্বসাং বাড়ি বালাগ্রাম ইউনিয়ন ১ নং ওয়ার্ড চাওড়া ডাংগী মাঝাপাড়া জলঢাকা নীলফামারী।
এবং জমির মধ্যে উঠতে দিবে না বলে প্রাণ নাসের হুমকি প্রদান করেন অবৈধভাবে জমি দখলদাররা। শুধু তাই নয় বিভিন্ন হুমকি ধামকি মোবাইল ফোনে দেখার কারণে হার্ট অ্যাটাক করে মৃত্যুবরণ করেন আমার বড় বোন কোহিনুর বেগম। কিন্তু তবুও জমি ছেড়ে দেননি দখলবাজরা। এ যেন মরিয়া হয়ে উঠেছে প্রাণ নাসের, যারাই যাবে তাদেরকেই তারা মেরে ফেলবে, ভূমিদস্যু দখলবাজরা। ঠিক এমনটি বলতেছেন ভুক্তভোগী মেরিনা আরো বলেন আমরা গরিব, এতিম আমাদের কেউ নেই বলে আমরা নাকি বিচার পাচ্ছি না। সবার দুয়ারে, দুয়ারে গিয়েছি আমরা চার বোন কিন্তু বিচার পাইনি কোথাও। আমরা বাড়ি ঘর করবো এখনো আমরা ভাড়া বাসায় থাকি নিজের জায়গায় যেতে পারতেছি না। আমরা সুনির্দৃষ্টি কামনা করি সকল প্রশাসন দপ্তরের, এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সকল ধরনের সংস্থার।